এম শিমুল খান, খুলনা প্রতিনিধি, ২৩ মার্চ, বিডিটুডে ২৪ডটকম : বাগেরহাটের চিহ্নিত ৪/৫জন সন্ত্রাসী কতৃক রেন্ট এ কার ব্যাবসায়ীকে আটকিয়ে মারপিট করে ৮৩ হাজার টাকা ছিনতাই করে নিয়েছে এ ব্যাপারে খান জাহান আলী রেন্ট এ কারের সত্বাধিকারী মোঃ মাহফুজুর রহমান খোকন বাদী হয়ে বাগেরহাট মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন মামলা নং ৩৯ তারিখ ২৩/০৩/১৩ ধারা পেনাল কোডের ৩৯২ দঃ বিঃ। মামলার অভিযোগ সুত্রে জানাযায় প্রতিদিনের ন্যায় শুক্রবার খান জাহান আলী রেন্ট এ কারের সত্বাধিকারী মোঃ মাহফুজুর রহমান খোকন রেল রোড অফিস থেকে হিসাব শেষে রাত ৯টার দিকে নিজের ব্যবহত গাড়ী ঢাকা মেট্রো –ভ-১১-০৫৮১ নং গাড়ী নিয়ে তার নিজ বাড়ী গুর্জিহাটী যাওয়ার পথে পথিমধ্যে মির্জাপুর বড় বাড়ীর সামনে পৌছাইলে পুর্ব থেকে ওৎ পেতে থাকা অত্র এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী চাদাবাজ হারুন ফকিরের পুত্র আবু তাহের, ছিদ্দিকের পুত্র সোহাইব ফকির ও সাঈদ ফকিরের পুত্র জাহিদ ফকির মাহফুজুর রহমানের গাড়ী থামিয়ে টেনে হেচড়ে গাড়ী থেকে নামিয়ে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তার পকেটে থাকা নগদ আটত্রিশ হাজার টাকা ও গলার চেন ছিনিয়ে নেয়।এসময় খোকনের আর্তচিৎকার শুনে প্রতিবেশী ছরোয়ার নকীব, লিটু শেখ ,অরবিন্দ পাল ও হিরু এসে খোকনকে আহত অবস্থায় উদ্বার করে একটি কিনিকে ছিকিৎসা করায়। এব্যাপারে স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য আবু নোমান তরফদার ,স্থানীয় ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ সৈয়দ আলী ,সাধারন সম্পাদক অরবিদু পাল জানান তাহের সোহাইব ফকির ও জাহিদ ফকিরের অত্র এলাকায় একটি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে তাদের এলাকায় ঘের দখল, বাড়ী দখল, সন্ত্রাসী, চাদাবাজীর কারনে সাধারন মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে এবং ওই বাহিনীর অত্যাচারে কারনে অনেক সংখ্যলঘু পরিবার দেশ ত্যাগ করেছে বাকী যারা আছে তাদের ওই বাহিনীকে মাঝে মধ্যে বিভিন্ন অজুহাতে চাদা দিতে হয়। ইতি পুর্বে এই তাহের -সোহাইব বাহিনীর বিরুদ্বে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারের কাছে এলাকাবাসী স্বারিত গন অভিযোগ দাখিল করেছে। বিষয়টি জানতে পেরে তাহের সোহাইব ও জাহিদ ফকিরের ক্যাডাররা ওই দরখাস্তে স্বারকারী অনেক নিরিহ মানুষকে জীবন নাশের হুমকী ভয়ভিতী দিচ্ছে তাহের সোহাইব জাহিদের ক্যাডাররা। এ প্রসঙ্গে বাগেরহাট মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের জানান তাহের সোহাইব ও জাহিদ এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী তাদের বিরুদ্বে মামলা হয়েছে। আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে অছিরেই তাদেরকে গ্রেফতার করে বিচারের আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে। এদিকে মামলা করার পর সন্ত্রাসীরা বাদী ও স্বাীদের হুমকী-ধামকী অব্যাহত রেখেছে।